( জাগো কুমিল্লা.কম)
কুমিল্লার মর্ডাণ স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্র রায়হান। তার বাড়ি কুমিল্লা নগরীর ঠাকুরপাড়া এলাকায় । বুধবার রাত ১০ টায় ঢাকা শাহবাগ এলাকায় থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
কিন্তু ফেসবুকের কল্যাণে মাত্র এক ঘন্টায় ছেলেটির অভিভাবকের সন্ধান পাওয়া গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবি দেখে শাহবাগ থানাায় কুমিল্লা থেকে রওনা হয়েছেন তার পরিবার।
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ডিউটি অফিসার এস আই ইদ্দিস আলী পি পি এম রাত ১২ টায় জাগো কুমিল্লা ডট কমকে মুঠোফোনে জানান, এখন পর্যন্ত পরিবারের পক্ষ থেকে থানা কেউ আসে নি। তবে শুনেছি তারা আসছেন। বুধবার রাত দশটায় তাকে উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে ছেলেটি ওসি স্যারের সাথে কথা বলছে। বর্তমানে সে সুস্থ্য থাকলেও মানসিক ভাবে আতঙ্কগ্রস্থ।
উল্লেখ্য ছেলেটির থানায় উদ্ধার হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেলেটির সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করা হয়। মুহুর্তের মধ্যে ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়। মাত্র এক ঘন্টার মধ্যে ছেলেটির পরিবারের ফেসবুকে ছবি দেখে তাকে শনাক্ত করে। সাথে সাথে ঢাকায় রওনা হয়েছেন।
( জাগো কুমিল্লা.কম)
আমি এখানে কেন ? আমি কিছুই জানি না। এই কথা বলে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন ঢাকা থেকে উদ্ধার হওয়া কুমিল্লা মর্ডাণ স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্র রাহয়ান (১০)। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে সে কিছুই বলতে পারছে। মানসিক ভাবে খুবই আতঙ্কগ্রস্থ হয়েছে পড়েছে । কিভাবে কুমিল্লা থেকে ঢাকা গেল এমন প্রশ্নে রায়হান কিছুই বলতে পারছে না। বার বার বলছে আমি এখানে কেন ?
ধারণা করা হচ্ছে শিশু পাচার কারী কিংবা অপহরণকারীরা চোখে কাপড় বেধে ঢাকা নিয়ে যাওয়া হয়। তবে পরিবারের কাছে কোন মুক্তিপন চাওয়া হয়েছে কিনা তা জানা যায়নি। কি কারণে তাকে রাস্তায় ছেড়ে দেওয়া হয়। তা নিয়ে রহস্য থেকেই যায়। তবে সব থেকে ভাল খবর হলো ছেলেটি সুস্থ রয়েছেন।
রাত ১২ টায় শাহবাগ থানার ডিউটি অফিসার এস আই ইদ্দিস আলী পি পি এম জানান, খাওয়া শেষে, তাকে টিভি ও কাটুন দেখিয়ে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। মোবাইলে মায়ের সাথে কথা বলা পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। উদ্ধার পর থেকেই সে মানসিক ভাবে খুবই আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে পড়ে। তার শরীরে কোন প্রকার আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে এখন পর্যন্ত সে কিছুই বলতে পারছে না। এখন পর্যন্ত পরিবারের পক্ষ থেকে থানা কেউ আসে নি। তবে শুনেছি তারা আসছেন। বুধবার রাত দশটায় মর্ডান স্কুল ড্রেস পরহিত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। রাত ১ টা ১৫ মিনিটে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত পরিবারের কেউ থানায় পৌঁছে নি।
উল্লেখ্য ছেলেটির থানায় উদ্ধার হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেলেটির সন্ধান চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করা হয়। মুহুর্তের মধ্যে ছবিটি ভাইরাল হয়ে যায়। মাত্র এক ঘন্টার মধ্যে ছেলেটির পরিবারের ফেসবুকে ছবি দেখে তাকে শনাক্ত করে। সাথে সাথে ঢাকায় রওনা হয়েছেন।
Leave a Reply