1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫৪ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা মহানগরের কমিটি ঘোষণা কেন্দ্র ঘোষিত কমিটিকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করে কুমিল্লায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পাল্টা কমিটি গঠন কুমিল্লা নগরীতে শ্যালিকার বসতজমি দখলের অভিযোগ! সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে রিসোর্স পার্সন পিএসসির সচিব ড. সানোয়ার জাহান ভূইয়া ফের ভর্তি পরীক্ষা চালু হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুমিল্লা মেডিকেলে পদযাত্রা ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন দিবস পালন স্ত্রীসহ সাকিব আল হাসানের ব্যাংক হিসাব জব্দ কুমিল্লায় জমজম ট্রাভেলস্ বিডি’র প্রি-হজ্ব সেমিনার অনুষ্ঠিত ১২ রানে শেষের ৭ উইকেট হারিয়ে লজ্জাজনক হার বাংলাদেশের

কুমিল্লায় বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ: ধরা পড়ে লুঙ্গি ফেলে পালালো পুলিশ!

  • প্রকাশ কালঃ রবিবার, ১৫ জুলাই, ২০১৮
  • ২৪১

( জাগো কুমিল্লা.কম)
মুরাদনগর উপজেলার আমপাল গ্রামের বাহার মিয়ার ছেলে পুলিশ সদস্য জহিরুল ইসলামের সাথে পার্শ্ববর্তী বাড়ির রফিক মিয়ার মেয়ের (১৭) সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। উভয়ের মাঝে গত দুই বছর যাবৎ প্রেমের সম্পর্কের বিষয়টি একাধিকবার পাশাপাশি অনৈতিক দৈহিক সম্পর্কেও গড়িয়ে যায়।

গত ১৩ জুলাই শুক্রবার জহির বাড়িতে এসে রাত অনুমানিক ২টার দিকে ওই তরুণীকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে পার্শ্ববর্তী নার্গিস বেগমের ঘরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় সে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন জহিরকে চারদিক থেকে ঘেরাও করে। পরে ঘটনাস্থলে তার পরনের লুঙ্গি ফেলে সে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। গত দুইদিন ধরে এ নিয়ে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে শনিবার বিকেলে পুলিশ এলাকায় গিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে আলামত হিসেবে অভিযুক্ত জহিরের লুঙ্গি উদ্ধার ও ভিকটিমের পরনের সালোয়ার কামিজ জব্দ করে।

ভিকটিম জানান, ‘বিয়ের জন্য চাপ দিলে পুলিশ সদস্য জহির ছলচাতুরি শুরু করে এবং তাকে পুলিশ দিয়ে মিথ্যা মামলার ভয় দেখায়।’

জেলার মুরাদনগর উপজেলার ছালিয়াকান্দি ইউনিয়নের আমপাল গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে ভিকটিম নিজেই বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। রবিবার দুপুরে কুমেক হাসপাতালে তার ডাক্তারী পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য একই গ্রামের বাহার মিয়ার ছেলে। সে বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর থানায় কর্মরত রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও অভিযুক্ত জহিরুল ইসলামকে পাওয়া যায়নি।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মুরাদনগর থানার এসআই সোহেল জানান, প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পেয়ে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। বিকালে মুরাদনগর থানার ওসি একেএম মনজুর আলম জানান, দুপুরে কুমেক হাসপাতালে ভিকটিমের ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। ছবি: ফাইল ফটো।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews