1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় ৫ অটো রিকশা যাত্রী নিহত; আহত ৩ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুমিল্লা মহানগরের কমিটি ঘোষণা কেন্দ্র ঘোষিত কমিটিকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করে কুমিল্লায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পাল্টা কমিটি গঠন কুমিল্লা নগরীতে শ্যালিকার বসতজমি দখলের অভিযোগ! সিসিএন বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারে রিসোর্স পার্সন পিএসসির সচিব ড. সানোয়ার জাহান ভূইয়া ফের ভর্তি পরীক্ষা চালু হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুমিল্লা মেডিকেলে পদযাত্রা ও বৈজ্ঞানিক সেমিনার কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন দিবস পালন স্ত্রীসহ সাকিব আল হাসানের ব্যাংক হিসাব জব্দ কুমিল্লায় জমজম ট্রাভেলস্ বিডি’র প্রি-হজ্ব সেমিনার অনুষ্ঠিত

কুমিল্লায় পল্লী বিদ্যুতের ক্রেন উল্টে শ্রমিক নিহত

  • প্রকাশ কালঃ মঙ্গলবার, ২ জুন, ২০২০
  • ৪৭১

(মাসুদ আলম, কুমিল্লা)
কুমিল্লার সদর দক্ষিণে পল্লী বিদ্যুতের কনস্ট্রাকশন ফার্মের ক্রেন উল্টে চাপা পড়ে হেদায়েত উল্লাহ (৩৫) নামে এক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও পাঁচ শ্রমিক। মঙ্গলবার সকালে সদর দক্ষিণের মোহনপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।নিহত হেমায়েত লালমাই উপজেলার দক্ষিণ চনগাঁও গ্রামের আবদুল লতিফের ছেলে।

স্থানীয় সূত্র ও বারপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সেলিম আহমেদ জানান, খুঁটি বসানোর জন্য কনস্ট্রাকশন ফার্মের একটি ক্রেন শ্রমিক নিয়ে কুমিল্লা-নোয়াখালী রেললাইনের দিকে যাচ্ছিল। মোহনপুর এলাকায় যাওয়ার পর ক্রেন উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে চাপা পড়েন ছয় শ্রমিক। তাদের মধ্যে পাঁচজনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। আর হেদায়েত উল্লাহ দীর্ঘক্ষণ নিচে চাপা পড়ে থাকেন। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।

পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কুমিল্লা প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল হান্নান জানান, কুমিল্লা-নোয়াখালী রেললাইনের কাছে খুঁটি বসানোর জন্য ক্রেনটি যাচ্ছিলো। প্রাথমিকভাবে জেনেছি চালকের অসতর্কতায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

ফেস শিল্ড নাকি মাস্ক, ভাইরাস রুখতে কোনটি বেশি কার্যকর?

অনলাইন ডেস্ক:

দ্রুত সংক্রমিত করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়ছে বিশ্ব। শতাধিক প্রতিষ্ঠান এই ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে এখনো কোনো ওষুধ আবিষ্কার না হওয়ায় বিজ্ঞানীরা নানা সচেতনতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন। যেমন- হাত ধোয়া, মাস্ক ব্যবহার করা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা।

গাইডলাইন মেনে অনেকে মুখে মাস্ক পরার বদলে ফেস শিল্ড ব্যবহার করছেন। মানে হলো মাস্ক দিয়ে নাক মুখ ঢেকে রাখার পরিবর্তে প্লাস্টিকের একটি শীট দিয়ে মুখের সামনে দেয়াল তৈরি করা। চলুন দেখে নিই ভাইরাস প্রতিরোধে মাস্ক বেশি কার্যকর নাকি ফেস শিল্ড।

ফেস মাস্কের ধারণা

ফেস মাস্ক পরার পেছনের পুরো ধারণাটি অ্যাসিপটোমেটিক ক্যারিয়ার থেকে করোনাভাইরাস সংক্রমণ হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করা। এটি কোনো নিকটস্থ স্থানে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, যেখানে লোকেরা কাশি, হাঁচি, হাসছে বা কথা বলছে। এটি তাৎক্ষণিক ভাইরাল এক্সপোজারকে আটকাতে পারে তবে কার্যকারিতা এটি কীভাবে পরা হয় তার ওপর নির্ভর করে।

অনেক লোক ভুলভাবে মাস্ক পরেন, যা শেষ পর্যন্ত তাদের অকার্যকর করে তোলে। যদি আপনি কথা বলার জন্য মাস্কটি নিচে টানেন, মাস্কের বাইরের অংশ স্পর্শ করেন এবং তারপর মুখ স্পর্শ করেন তাহলে এটি পরার কোনো সুবিধাই আপনি পাবেন না। দ্বিতীয়ত, মাস্কের পুনরায় ব্যবহারের বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের স্পষ্ট নির্দেশনা নেই, যদিও কাপড়ের তৈরি মাস্কগুলো ধুয়ে আবার ব্যবহার করা যেতে পারে।

ফেস শিল্ড

মাস্কের বিপরীত ব্যবহার করা ফেস শিল্ড মাথা থেকে পুরোপুরি চিবুকের নিচ পর্যন্ত ঢেকে রাখে। এর ফলে আপনি চাইলেও আপনার মুখ ও নাক স্পর্শ করতে পারেন না। এছাড়া ফেস শিল্ডের পক্ষে আরেকটি যুক্তি হলো, সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গেছে শ্রমিকের কাশির ১৮ ইঞ্চির মধ্যে অবস্থান করলেও এর সংস্পর্শ ৯৬ শতাংশ কমিয়েছে। এছাড়া এটি মাস্কের চেয়ে বেশি আরামদায়ক এবং সুবিধাজনক হিসেবে জানিয়েছেন ব্যবহারকারীরা

ফেস শিল্ড ব্যবহারের সঠিক উপায়

পানি ও সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে শিল্ড পুনরায় ব্যবহার করা যেতে পারে এবং মাস্কের চেয়ে বেশিবার ব্যবহার করার কারণে খরচ কমতে পারে। এছাড়া শিল্ড পরা অবস্থায় কথা বললে কথা স্পষ্ট হয় এবং ঠোঁটও দেখা যায়। মাস্ক পরা অবস্থায় ঠোঁট দেখা না যাওয়ার কারণে কথা বলার ক্ষেত্রে অনেকের সমস্যায় পড়তে হয়।

যাইহোক, আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (জ্যামা) জার্নালে একটি নিবন্ধ লিখেছেন এমন চিকিৎসকদের মতে, ফেস শিল্ডগুলো চিবুকের চেয়ে কম প্রসারিত হওয়া উচিত, কানের বাইরে পর্যন্ত হওয়া উচিত এবং কপাল ও শিল্ডের মাথার অংশে কোনো ফাঁক থাকা উচিত নয়।

তবে আপনি যখন ভাইরাসে সংক্রমিতদের কাছাকাছি থাকবেন তখন মাস্ক ও শিল্ড দুটোই পরা সবচেয়ে ভালো। যেসব চিকিৎসক ও নার্স করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছেন তাদের জন্য উভয়টি পরা উচিত।

মনে রাখবেন, ফেস মাস্ক বা ফেস শিল্ড করোনাভাইরাস রুখতে দুটোই কার্যকরী। আপনি যেটি সম্ভব সেটি ব্যবহার করুন।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews