অনলাইন ডেস্ক:
কুমিল্লা ইপিজেড রোডের পাশে যুবকের র’ক্তাক্ত লা’শ পড়ে রয়েছে। আনুমানিক বয়স ২৪-২৬ হবে। তার পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার ভোরে আয়েশা সিদ্দকা মাদ্রাসার সামনে স্থানীয়রা লা’শ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ যাচ্ছে। তার মাথায় আঘা’তের চিহ্ন রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে চকবাজার ফঁাড়ির ইনচার্জ জাকির জানান, এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। বিস্তারিত পরে জানা যাবে।
অনলাইন ডেস্ক:
কুমিল্লায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ১৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে জেলা সিভিল সার্জন ও কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের (কুমেক) পরিচালক জানিয়েছেন, তারা কেউ কুমিল্লায় থাকা অবস্থায় আক্রান্ত হয়নি। তাদের বেশিরভাগই ঢাকা থেকে আক্রান্ত হয়ে কুমিল্লায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যা পর্যন্ত কুমেকে নয়জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য হাসপাতালে দুজন চিকিৎসকসহ আরও চার জনের ভর্তির খবর পাওয়া গেছে।
কুমেক হাসপাতালের পরিচালক ডা. স্বপন কুমার অধিকারী জানান, যারা ভর্তি হচ্ছেন পর্যাপ্ত সেবা পাচ্ছেন। বুধবার সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে দুজন হাসপাতাল থেকে বিদায় নিয়েছেন। ডেঙ্গুর চিকিৎসা দেওয়ার জন্য সব ব্যবস্থা এখানে রয়েছে।
কুমেক হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। ঢাকায় গত সোমবার জ্বরে আক্রান্ত হই। মঙ্গলবার কুমিল্লায় এসে বুধবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। এখন কিছুটা সুস্থবোধ করছি।’
কুমেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘যাদের জ্বর ১০৪ ডিগ্রির বেশি তাদের রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ডেঙ্গু আক্রান্তের বিষয়ে আমরা নিশ্চিত হয়ে থাকি। ইনডোরে মেডিসিন বিভাগেও রোগী ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারবেন। জরুরি বিভাগ থেকেও ভর্তি হতে পারবেন।’
কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানান, কুমিল্লা সদর হাসপাতালে একজন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর খবর পাওয়া গেছে। এছাড়াও জেলার বেসরকারি হাসপাতালে দুজন চিকিৎসকসহ মোট চারজন রোগীর খবর জানতে পেরেছি। তারা ইতোমধ্যে ঢাকায় রেফার হয়েছেন। এছাড়াও সদর ও উপজেলাগুলোর সব হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে যথাযথ সেবা প্রদানের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Leave a Reply