1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৩ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
জাকের আলির দুর্দান্ত ব্যাটিং ; ১৯০ রানে টার্গেট! ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া যশোরের ভিডিওটি  অভিনয়! তব ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া যশোরের ভিডিওটি  অভিনয়! তবুও ক্ষুব্ধ দেশবাসী!ও ক্ষুব্ধ দেশবাসী! ভারতকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের চ্যম্পিয়ন বাংলাদেশ এবার স্ত্রীর ভারতীয় শাড়িতে আগুন দিলেন রিজভী শেখ হাসিনার ‘বিদ্বেষমূলক বক্তব্য’ প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ শিক্ষক পরিষদের অভিষেক আন্তর্জাতিক মানের ইনডোর প্লে-গ্রাউন্ড “বাবুল্যান্ড” এখন কুমিল্লায় বিভাগ হলে কুমিল্লা নামেই হবে : উপদেষ্টা আসিফ আজ সাংবাদিক নেকবর হোসেন এর পিতার ১১ তম  মৃত্যুবার্ষিকী  কান্দিরপাড় রূপায়ন দেলোয়ার টাওয়ারের লোটোর ৫ম আউটলেট উদ্বোধন; ৩ দিন চলবে ২০%  ডিসকাউন্ট 

ধর্ষণ মামলায় ডিএনএ টেস্ট বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ হাইকোর্টের

  • প্রকাশ কালঃ সোমবার, ২৮ মে, ২০১৮
  • ৪২৬

অনলাইন ডেস্ক:
ধর্ষণ মামলায় ডিএনএ টেস্ট বাধ্যতামূলক করে রিপোর্ট ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দিতে আদেশ দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি নির্যাতিতা যেকোনো থানায় অভিযোগ করতে চাইলে তা লিপিবদ্ধ করতেও আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

২০১৫ সালে রাজধানীর খিলক্ষেতে গারো তরুণী ধর্ষণের ২৭ ঘণ্টা পর অভিযোগ গ্রহণ করার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার এ রায় দিল হাইকোর্ট। বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী ইজারুল হক আকন্দের হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে বলা হয়েছে, ধর্ষণ বা নির্যাতনের শিকার কোনো নারী বা শিশু যে কোনও থানায় কোনও মামলা বা অভিযোগ করলে তা লিপিবদ্ধ করতে হবে। একইসঙ্গে ধর্ষণের শিকার নারীর ডিএনএ টেস্ট বাধ্যমূলক করে ১৮টি নীতিমালাও প্রণয়ন করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। নীতিমালায় নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার তদন্ত বাধ্যমূলক করা হয়েছে।

রায়ে ধর্ষণ মামলা দায়ের ও তদন্ত বিষয়ে হাইকোর্ট ১৮ দফা নির্দেশনা সম্বলিত একটি নীতিমালা করে দিয়েছেন। এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট আইন না হওয়া পর্যন্ত এই নীতিমালা অনুসরণের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট আইনজীবী শারমিন আক্তার পুর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর গণমাধ্যমকে জানান, আদালতের নির্দেশনায় বলা হয়েছে হয়েছে- ধর্ষণের অভিযোগ এবং অন্য যৌন নিপীড়নের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য যত দ্রুত সম্ভব সংশ্লিষ্ট থানার ওসি দ্বারা লিখিত হওয়া উচিত। এ ধরনের তথ্য পাওয়ার পরপরই কর্তব্যরত পুলিশ অফিসার ভিক্টিম সাপোর্ট সেন্টারকে জানাতে হবে। এ ধরনের ঘটনার জন্য একটি আলাদা ওয়েবসাইট খুলতে হবে। যাতে অভিযোগকারী অনলাইনে তার অভিযোগ নিবন্ধন করতে সক্ষম হন। ধর্ষণের শিকার প্রত্যেকের পরিচয় গোপন রাখতে হবে।

ধর্ষণের শিকার নারীদের সহায়তার জন্য সমাজকর্মীদের একটি তালিকা করতে হবে। ধর্ষণের শিকার নারীদের নিরাপত্তা, চিকিৎসা, ডিএনএ টেস্ট এবং কাউন্সেলিং সহায়তা প্রদানের জন্য প্রতি মেট্রোপলিটান এলাকায় একটি করে অফিস স্থাপন করতে হবে।

আদালতের নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে, সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কোনো পুলিশ অফিসার যদি অভিযোগ গ্রহণে বিলম্ব করে তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সুনির্দিষ্ট বিধান থাকতে হবে। প্রত্যেক থানায় কনস্টেবলের নিচে নয় এমন একজন নারী পুলিশ রাখতে হবে। অভিযোগ পাওয়ার পর ডিউটি অফিসার একজন নারী কর্মকর্তার (দায়িত্বপ্রাপ্ত) মাধ্যমে ও ভুক্তভোগীর পরিবারের সদস্য, শুভাকাঙ্ক্ষী, সমাজকর্মী বা আইনজীবীর উপস্থিতিতে অভিযোগ রেকর্ড করবেন। সবক্ষেত্রে ভুক্তভোগীর সমস্ত তথ্য সংরক্ষণে গোপনীয়তা রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেক থানা নারী সমাজকর্মীদের একটি তালিকা তৈরি করবে। এছাড়াও অধিকার সুরক্ষায় রাষ্ট্রের দেয়া অধিকার সম্পর্কে ভুক্তভোগীকে সচেতন করতে হবে এবং সে চাইলে যে কোনো তথ্য প্রদান করতে হবে।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews