অনলাইন ডেস্ক:
নিজেই থানায় গিয়ে গতকাল দুপুরে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন ১৩ মাম’লার আ’সামি মোহাম্মদ বেলাল (৪৩)। রাতে অ’স্ত্র উদ্ধারে গিয়ে কথিত ‘বন্দু’কযু’দ্ধে’ নি’হত হয়েছেন তিনি।
পুলিশের দাবি, অ’স্ত্র উ’দ্ধারে নিয়ে যাওয়া বেলালকে ছিনিয়ে নিতে চেষ্টা করেছিল তার সহযোগীরা। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে নগরের খুলশী থানার জালালাবাদ পাহাড়ে এই ‘ব’ন্দুকযু’দ্ধের’ ঘটনা ঘটে।
নিহত মোহাম্মদ বেলাল (৪৩) নগরীর আমবাগানে রেলওয়ে লোকোশেড কলোনির আব্দুল কাদেরের ছেলে। তাদের বাড়ি কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার মোহনপুর গ্রামে।
বেলালের বি’রুদ্ধে জমি দখল, চাঁ’দাবাজি, খু’নসহ বিভিন্ন অভিযোগে মোট ১৩টি মামলা রয়েছে। স্থানীয়ভাবে তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত পাহাড়তলী ওয়া’র্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন হিরণের অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রনব চৌধুরী বলেন, স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চান জানিয়ে বুধবার দুপুর ১টার দিকে বেলাল নিজেই থানায় এসে আ’ত্মসম’র্পণ করেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাত ১টার দিকে পুলিশ বেলালকে নিয়ে অ’স্ত্র উদ্ধারে নিয়ে যায় জালালাবাদ পাহাড়ে। এ সময় আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা বেলালের সহযোগীরা তাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হা’মলা করে। তখন উভয়পক্ষে গো’লাগু’লি হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে গু’লিবি’দ্ধ বেলালকে উদ্ধার করা হয়। পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃ’ত ঘোষণা করেন।
ওসি আরও বলেন, বেলাল পুলিশের তালিকাভুক্ত স’ন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে জমি দখল, চাঁ’দাবাজি, খু’নসহ বিভিন্ন অভিযোগে মোট ১৩টি মা’মলা রয়েছে। ১১টি মামলায় জামিনে ছিলেন তিনি, দুটি মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। ঘটনাস্থল থেকে একটি এল’জি ও তিন রাউন্ড কা’র্তুজ এবং চারটি রা,মদা উদ্ধার করা হয়েছে।
রবিউল হোসেন ।।
কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার কালির বাজার ইউনিয়নের ভল্লবপুর গ্রামে বুধবার (৪সেপ্টেম্বর) কৃষক মাঠ দিবস পালিত হয়। এসময় অত্র ইউনিয়নের শতাদিক কৃষক উপস্থিত ছিলেন।
মাঠ দিবসের আলোচনা সভায় আনন্দপুর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মো.মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ অফিসার মো.শহিদুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ¦ সেকান্দর আলী,উপজেলা কৃষি অফিসার মো.মশিউল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মুহাম্মদ মোরশেদ আলম, এস এপিপিও রওসান সুলতানা, সহকারি কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আলমগীর হোসেন, উপ-সহকারি অপিসার তামান্নুর আক্তার। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, বর্তমান সরকার কৃষি বান্ধব, কৃষির উন্নয়নের জন্য সরকার অর্ধেকের চেয়েও বেশি ভর্তকী দিয়ে কৃষি যন্তপাতি প্রান্তিক কৃষকদের হাতে তুলে দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহন করেছে। সরকারের এমহতী উদ্যোগের সঠিক ব্যবহার করবেন।
সরকার কৃষি খাতের উন্নয়নের জন্য নতুন জাতের উচ্চ ফলনশীল ধানের বীজ কৃষকদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। আপনারা বাড়ির আঙ্গিনায় শাক-সবজির চাষাবাদ করবেন এতে করে আমাদের নতুন প্রজন্ম সু-স্বাস্থ্যে অধিকারি হবে। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন উপ-সহকারি কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার খলিলুর রহমান।
Leave a Reply