(আকিবুল ইসলাম হারেছ,চান্দিনা)
কুমিল্লার চান্দিনায় একদিনে করো নায় ভাইরাসে আ ক্রান্ত হয়েছেন এক এমবিবিএস ডাক্তার সহ ৩জন। মাত্র এক দিনের ব্যবধানে চান্দিনায় আক্রা ন্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ি য়েছে ৪জনে।
আক্রা ন্তদের মধ্যে একজন চান্দিনা উপজেলা সদরের জন নী মেডিকেল সে ন্টারের চি কিৎসক। তিনি চান্দিনার ধানসিঁ ড়ি ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। তিনি রাজশাহীর জেলার গো দাবাড়ি উপজেলার বা সিন্দা। অন্যজন দত্ত ডায়গ নষ্টিক সেন্টারের এক্স-রে টেক নোলিস্ট। তিনিও ধানসিঁড়ি আবাসিক এলাকায় ভাড়ায় বসবাস করেন এবং অপরজন চান্দিনা মহারং এলাকার বাসিনন্দা। তারা তিন জনই পু রুষ।
এ ঘটনায় চান্দিনা উপজেলা সদরের ধানসিঁড়ি আবাসিক এলাকার ২টি বহুতল বাড়ি, মহারং এলাকার একটি বাড়ি এবং বাজারের জননী মেডিকেল সেন্টারসহ হারুন ভূইয়া মার্কেট লক ডাউন করেছে প্রশাসন।
বুধবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর উপজেলা প্রশাসনকে অবহিত করেন।পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) স্নেহাশীষ দাশ এর নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসনের একটি টিম ধাঁনসিড়ি আবাসিক এলাকার আব্দুর রব দারোগার ৭তলা বিল্ডিং, ধানসিঁড়ি ব্যাংক ম্যানেজার আ ব্দুস ছামাদের বাসা এবং মহারং আ ব্দুর রাজ্জাক এর ৫তলা বিল্ডিং এবং বাজারের জননী মেডিকেল সেন্টার সহ পুরো মার্কেট লকডাউন করে প্রশাসন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আহসানুল হক মিলু জানান- জননী মেডিকেল সেন্টারের যে ডা ক্তার (২৮) আক্রান্ত হয়েছেন ধারণা করা হচ্ছে তিনি রোগী দেখার সময় করোনা ভাই রাস বহন করেছেন। এছাড়া দেবীদ্বা রের নবীয়াবাদ গ্রামের যে রোগী করো না আ ক্রান্ত হয়ে মা রা গেছেন ওই রোগীর মৃ ত্যুর আগে চান্দিনার দত্ত ডায়গ নষ্টিক সেন্টারের পরী ক্ষা করেছিলেন সেখান থেকে ওই ডায়গনষ্টিক সেন্টারের এক্স-রে টেকনে শিয়ান (৩৫) আক্রান্ত হন। তবে মহারং এলাকার বাসিন্দা (৫৫) কিভাবে আ ক্রান্ত হয়েছেন তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি খতি য়ে দেখা হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) স্নেহাশীষ দাশ জানান- আমার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক তাদের বাসা ও হাস পাতালে যাই। এর মধ্যে দত্ত ডায়গনষ্টিক সেন্টার এর আ গেই ব ন্ধ করা হয়েছে। আজ নতুন করে ৩টি বহুতল বাড়ি, একটি হাসপাতালসহ মার্কেট লকডাউন করা হয়েছে। এ নিয়ে চান্দিনায় আক্রা ন্তের সংখ্যা ৪জন। চান্দিনা উপজেলা সদর থেকেই করোনা প্রকোপ দেখা দিয়েছে তাই সকলে সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরী।
Leave a Reply