অনলাইন ডেস্ক:
খাগড়াছড়িতে সেনাবাহিনীর সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সংগঠন ইউপিডিএফ এর ব্যাপক গো লাগু লির ঘটনা ঘটেছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সেনাবাহিনীর গু লিতে ৩ জন স ন্ত্রাসী নিহত হয়েছেন।
আজ সোমবার (২৬ আগস্ট) দুপুরের দিকে খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলার বরাদম গ্রামে ইউপিডিএফ স ন্ত্রাসীদের একটি আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযা ন চালালে এই ঘটনা ঘটে।
এসময় বিপুল পরিমাণের অ স্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। নি হত তিনজন ইউপি ডিএফের কর্মী বলে জানা গেছে।শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও অভিযান চলছে।
এর আগে গত ২৩ আগস্ট শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সাজেক থানাধীন সীমানাছড়া এলাকায় আইনশৃংখলাবাহিনীর সাথে ব ন্দুকযু দ্ধে ইউপিডিএফ এর সশ স্ত্র গ্রুপের সদস্য সুমন চাকমা নিহত হয়। সেনাবা হিনীর টহলের সময় গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি করে সন্ত্রা সীরা।
এসময় সেনা সদস্যরাও পাল্টা গু লি ছুঁড়লে সন্ত্রা সীরা পালিয়ে যায়,পরে সেখানে সুমন চাকমা ওরফে কসাই সুমন নামে এক স ন্ত্রাসীর মৃ তদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
আর গত ১৮ আগস্ট রাঙামাটির আরেক উপজেলা রাজস্থলীর গা ইন্দ্যা ইউনিয়নের পো য়াইথুপাড়া এলাকায় সেনাটহলে সশ স্ত্র হামলায় এক সে নাসদস্য নি হত এবং ২ জ ন আহত হয়েছিলো।
অনলাইন ডেস্ক:
কুমিল্লা মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় ৭টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ন ভাবে ভস্মীভূত হয়ে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে বারোটায় কোম্পানীগঞ্জ বাজার কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক সড়ক সংলগ্ন মাছের আড়তের পূর্ব পার্শ্বের সারির দোকান গুলোতে এই অগ্নিকান্ডে ঘটনা ঘটে।
অগ্নিকান্ডের সুত্রপাত এখনো জানা যায়নি।
সুত্র জানায়, রবিবার রাত সাড়ে বারোটায় উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ বাজারের মাছের আড়তের পূর্বপাশ্বের সারির দোকান গুলোতে অগ্নিকান্ডের সুত্রপাত হয়ে মুহূর্তেই আশেপাশে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে মুরাদনগর ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে ৫ঘন্টা চেষ্টার পর ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। ততক্ষনে ৭টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভস্মীভূত হয়। পুড়ে যাওয়া দোকান গুলো হলো, আখি এন্টার প্রাইজ (টিন দোকান), রহমান ট্রেডার্স (ভাঙ্গারী), মনির ট্রেডার্স (ভাঙ্গারী), তাজুল ইসলাম (ভাঙ্গারী), একটি মাছের আড়ৎ, একটি প্লাস্টিক সামগ্রীর দোকান, নুরুল ইসলামের দোকানসহ ৭টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভস্মীভূত হয়। এসময় প্রায় কোটি টাকার মালামাল আগুনে বিনষ্ট হয়।
এদিকে অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে আসেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অভিষেক দাশ, মুরাদনগর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নাহিদ আহাম্মেদ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবদুল হাই খান, ইউপি চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন।
মুরাদনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার, বিল্লাল হোসেন বলেন অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে ৫ঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হই। তদন্ত সাপেক্ষে আগুনের সুত্রপাত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নির্ণয় করা হবে।
Leave a Reply