অনলাইন ডেস্ক:
তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের রঘুনাথপুরে প্রেমিকের বাড়িতে সুমি আক্তার নামে এক প্রেমিকার বিয়ের দাবীতে অনশন করছে গত ১১ আগস্ট থেকে অদ্যবদি পর্যন্ত। কিন্তু প্রেমিক বাবুল তাকে ফাঁকি দিয়ে আজকে দুপুর ২ টার ফ্লাইটে চলে যাচ্ছে বিদেশে। মেয়েটি স্বামীর ঘর ও একটি ছেলে সন্তান ছেড়ে যার আশায় চলে আসল সে তাকে ফাঁকি দিল। বেচারী একূল ওকূল দুই কূলই হারাল। বর্তমানে সুমি আক্তার পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিতাস থানায় নিয়ে যায়। সুমি আক্তার রঘুনাথপুর গ্রামের হারুণ মিয়ার মেয়ে। এদিকে তার বর্তমান স্বামী জামাল হোসেন বলেন, সুমি আক্তার কি কারণে আমার সংসার ছেড়ে চলে গেল আমি কিছুই বুঝতে পারি নাই। সে আমার বিদেশ থেকে পাঠানো প্রায় ৫ লক্ষ টাকা ও গয়নাঘাটি নিয়ে বাবুলের সাথে চলে যায়। আমার ৭ বছরের ছেলেকে সে এতিম করেছে। তার কোন ক্ষমা নাই।
শুনেছি বাবুল তাকে বিয়ে না করে বিদেশ চলে যাচ্ছে। এখন তাকে নিয়ে সংসার করা আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি আমার টাকা ও অলংকার ফেরত চাই।
এই দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সুমি রঘুনাথপুর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে বাবুলের বাড়িতে
বিয়ের দাবীতে অনশন করছে। সুমি আক্তার বলেন, বাবুলের সাথে আমার ৫ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। সে আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করেছে। আমি তাকে বিয়ে করা ছাড়া কোন উপায় নাই। সে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করা ছাড়া আমার কোন উপায় থাকবে না। অন্যদিকে বাবুলকে খুজে পাওয়া যায়নি। তার মা বলেন, আমার ছেলে এই ধরনের ছেলে নয়। তাকে কোন দিন এই ধরনের কাজে দেখি নাই। সে দেশের বাইরে ছিল এবং ১২ আগস্ট চলে যাবে। সে যদি মেয়েটিকে ফুসলিয়ে আনত তাহলে আরও আগেই নিয়ে আসতে পারত।
যাবার আগের দিন কেন? মেয়েটি খারাপ প্রকৃতির। সে এর আগেও তার স্বামীর নামে মামলা করেছে। ভিটিকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লা বিচার শালিস করে বিষয়টি মিমাংসা করে দিয়েছিলেন। অনদিকে বিষয়টি নিয়ে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। মেয়েটিকে দেখার জন্য লোকজন ভিড় জমাচ্ছে প্রেমিক বাবুলের বাড়িতে।ডানে নাগর বাবুল এবং বামে অনশনকারী প্রেমিকা সুমি আক্তার।
অনলাইন ডেস্ক:
তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের রঘুনাথপুরে প্রেমিকের বাড়িতে সুমি আক্তার নামে এক প্রেমিকার বিয়ের দাবীতে অনশন করছে গত ১১ আগস্ট থেকে অদ্যবদি পর্যন্ত। কিন্তু প্রেমিক বাবুল তাকে ফাঁকি দিয়ে আজকে দুপুর ২ টার ফ্লাইটে চলে যাচ্ছে বিদেশে। মেয়েটি স্বামীর ঘর ও একটি ছেলে সন্তান ছেড়ে যার আশায় চলে আসল সে তাকে ফাঁকি দিল। বেচারী একূল ওকূল দুই কূলই হারাল। বর্তমানে সুমি আক্তার পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।
তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিতাস থানায় নিয়ে যায়। সুমি আক্তার রঘুনাথপুর গ্রামের হারুণ মিয়ার মেয়ে। এদিকে তার বর্তমান স্বামী জামাল হোসেন বলেন, সুমি আক্তার কি কারণে আমার সংসার ছেড়ে চলে গেল আমি কিছুই বুঝতে পারি নাই। সে আমার বিদেশ থেকে পাঠানো প্রায় ৫ লক্ষ টাকা ও গয়নাঘাটি নিয়ে বাবুলের সাথে চলে যায়। আমার ৭ বছরের ছেলেকে সে এতিম করেছে। তার কোন ক্ষমা নাই।
শুনেছি বাবুল তাকে বিয়ে না করে বিদেশ চলে যাচ্ছে। এখন তাকে নিয়ে সংসার করা আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি আমার টাকা ও অলংকার ফেরত চাই।
এই দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সুমি রঘুনাথপুর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে বাবুলের বাড়িতে
বিয়ের দাবীতে অনশন করছে। সুমি আক্তার বলেন, বাবুলের সাথে আমার ৫ বছরের প্রেমের সম্পর্ক। সে আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করেছে। আমি তাকে বিয়ে করা ছাড়া কোন উপায় নাই। সে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করা ছাড়া আমার কোন উপায় থাকবে না। অন্যদিকে বাবুলকে খুজে পাওয়া যায়নি। তার মা বলেন, আমার ছেলে এই ধরনের ছেলে নয়। তাকে কোন দিন এই ধরনের কাজে দেখি নাই। সে দেশের বাইরে ছিল এবং ১২ আগস্ট চলে যাবে। সে যদি মেয়েটিকে ফুসলিয়ে আনত তাহলে আরও আগেই নিয়ে আসতে পারত।
যাবার আগের দিন কেন? মেয়েটি খারাপ প্রকৃতির। সে এর আগেও তার স্বামীর নামে মামলা করেছে। ভিটিকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হোসেন মোল্লা বিচার শালিস করে বিষয়টি মিমাংসা করে দিয়েছিলেন। অনদিকে বিষয়টি নিয়ে এলাকায় বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। মেয়েটিকে দেখার জন্য লোকজন ভিড় জমাচ্ছে প্রেমিক বাবুলের বাড়িতে।ডানে নাগর বাবুল এবং বামে অনশনকারী প্রেমিকা সুমি আক্তার।
Leave a Reply