মাহফুজ নান্টু
কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) চীনা জুতা কোম্পানি সিং সাংয়ের কর্মকর্তা ছিলেন খায়রুল বাশার।
শুক্রবার অফিস শেষে বাসায় ফেরার সময় ইপিজেড এলাকাতেই ছুরিকাঘাতে খুন হন তিনি। এ ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা হলেও তিন দিন পরেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
পরিবারের অভিযোগ হত্যায় জড়িত ছিলেন খায়রুলেরই দুই সহকর্মী। অনিয়মের অভিযোগে চাকরিচ্যুত হওয়ায় খায়রুলের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন তারা।
খুনের ঘটনার পর শনিবার সদর দক্ষিণ থানায় দুইজনের নামে এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও দুইজনকে আসামি করে মামলা করেন নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই খায়রুল এনাম।
এরা হলেন কুমিল্লা শহরের দক্ষিণ চর্থা এলাকার মহিউদ্দিন ও রাফি।
নিহত খায়রুল বাশারের বাবা আবদুল মতিন মাস্টার বলেন, ‘আমার পুলারে দূরের কেউ খুন করেনি। ওই কোম্পানিতে চাকরি করা ছেলেরাই খুন করছে। কোম্পানির লোকজন সবই জানে। আজ তিন দিন পার হইছে। কোনো আসামিরে পুলিশ ধরতে পারছে না।’
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা তদন্ত করছি। আশা করছি খুব শিগগির আসামি গ্রেপ্তারের খবর জানাতে পারব।’
Leave a Reply