1. jagocomilla24@gmail.com : jago comilla :
  2. weekybibarton@gmail.com : Amit Mazumder : Amit Mazumder
  3. sufian3500@gmaill.com : sufian Rasel : sufian Rasel
  4. sujhon2011@gmail.com : sujhon :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৪১ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
জাকের আলির দুর্দান্ত ব্যাটিং ; ১৯০ রানে টার্গেট! ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া যশোরের ভিডিওটি  অভিনয়! তব ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া যশোরের ভিডিওটি  অভিনয়! তবুও ক্ষুব্ধ দেশবাসী!ও ক্ষুব্ধ দেশবাসী! ভারতকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের চ্যম্পিয়ন বাংলাদেশ এবার স্ত্রীর ভারতীয় শাড়িতে আগুন দিলেন রিজভী শেখ হাসিনার ‘বিদ্বেষমূলক বক্তব্য’ প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ শিক্ষক পরিষদের অভিষেক আন্তর্জাতিক মানের ইনডোর প্লে-গ্রাউন্ড “বাবুল্যান্ড” এখন কুমিল্লায় বিভাগ হলে কুমিল্লা নামেই হবে : উপদেষ্টা আসিফ আজ সাংবাদিক নেকবর হোসেন এর পিতার ১১ তম  মৃত্যুবার্ষিকী  কান্দিরপাড় রূপায়ন দেলোয়ার টাওয়ারের লোটোর ৫ম আউটলেট উদ্বোধন; ৩ দিন চলবে ২০%  ডিসকাউন্ট 

এক ঘন্টায় ১৮ কেজি মাংস ও একশ ডিম খেতে পারে খাদক বাবুল

  • প্রকাশ কালঃ শুক্রবার, ২৫ মে, ২০১৮
  • ৪০৯

অনলাইন ডেস্ক:
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এক টেবিলে বসে প্রায় ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিটে ১৮ কেজি খাসির মাংস এবং ১০০টি মুরগির ডিম খেয়ে ফেলেছিলেন রাজশাহী বাঘার এক ব্যক্তি।

তিনি খেতে বসলেই ২০ থেকে ২৫ কেজি ওজনের একটি কাঁঠাল নিমিষেই খেয়ে ফেলতে পারেন। বিদ্যুতের গতিতে ১১ মণ ওজনের কাঁঠের গুল একাই কাঁধে তুলে নিয়ে বহন করতেন। এক দৌড়ে ১৫-২০ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করতেন স্বাভাবিকভাবে।

একটানা ৪ ঘণ্টা সাঁতার কেটেও ক্লান্তিবোধ করতেন না তিনি। ১২৫ কেজি ওজনের বিশাল দেহ নিয়ে অনায়াসে গাছে উঠে ডাব পেড়ে খেতেন। তবে তা যে কারও সঙ্গে বাজি ধরে করতেন তিনি।

অবিশ্বাস্য এসব ঘটনার জন্ম দিয়েছেন যিনি, তার নাম বাবুল আক্তার। তবে এলাকায় খাদক বাবুল নামে ব্যাপক পরিচিত। তিনি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার গঙ্গারামপুর গ্রামের মৃত খেলাফত উল্লাহ সরকারের ছেলে।

তার বাবাও একজন শক্তিশালী মানুষ ছিলেন। তার বিশাল দেহ আর অস্বাভাবিক খাদ্যাভ্যাসের কারণে নাম পড়ে যায় ‘খাদক বাবুল আক্তার’। যার স্বাভাবিক খাদ্য তালিকায় ৫ কেজি গরু মাংস লাগত বলে জানান বাবুল নিজেই।

এখনও মনে করলে ১০ থেকে ১৫ কেজি ওজনের একটি খাসির মাংস অনায়াসেই খেয়ে ফেলতে পারবেন বলে জানান বাবুল। কিন্তু শারীরিক সুস্থতার কথা ভেবেই খাদ্য তালিকা কমিয়ে দিয়েছেন তিনি। এছাড়া তার ভবিষ্যৎ ভেবে পরিবারের লোকজনও সেভাবে আর খেতে দেয় না বলে জানা গেছে।

বাবুল আক্তার জানান, আমি ছোট থেকেই অনেক বেশি খেতে পারতাম। আমার মা বলতেন, আমি ১৯৭৩ সালে জন্মের পরপরই নাকি পৌনে এক কেজি করে গরুর দুধ পান করতাম। তারপর বেড়ে ওঠার পাশাপাশি আরও বেশি খাবার লাগত।

বাবুল আরও জানান, তিনি প্রাপ্তবয়সে প্রতিদিনের সকালের নাশতায় পাঁচ কেজি গরুর মাংস খেতেন। আর যখন ডিম থাকত, তখন ২৫ থেকে ৩০টি মুরগির ডিম দিয়ে নাশতা করতেন তিনি।

এটা ছিল তার স্বাভাবিক খাবার। আর কেউ বাজি ধরলে তো কোনো কথা ছাড়াই ১০ থেকে ১৫ কেজি মাংস ও ৫০ থেকে ১০০টি ডিম খেয়ে ফেলতাম। এখনও পারব। কিন্তু বয়স বাড়ায় শারীরিক কিছু সমস্যার কারণে চিকিৎসকের কথামতো কমিয়ে দিয়েছি।

বাবুল আরও জানান, তিনি ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম তার বন্ধুদের সঙ্গে রাজধানী ঢাকায় গিয়েছিলেন। ওই দিন রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় ‘ভূত রেস্তোরাঁ’ নামে একটি হোটেলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।

বন্ধুদের সঙ্গে বাজি ধরে ‘ভূত রেস্তোরাঁয়’ শতাধিক লোকের সামনে এক টেবিলে বসে ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিটে ১৮ কেজি খাসির মাংস ও ১০০টি ডিম খেয়েছিলেন।

এমন অবাক করা খাওয়া দেখে মিডিয়ার নজরে পড়ে যান তিনি। সে সময় অদ্ভুত এই খাওয়ার কাহিনী তুলে ধরে ‘খাদক’ ‘ভোজন রসিক’সহ নানা নামে তাকে প্রচার করা হয়েছিল বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে।

শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুনঃ

© All rights reserved © 2024 Jago Comilla
Theme Customized By BreakingNews